বান্দরবানে জনসংহতি সমিতির ১৯ নেতা-কর্মী চাঁদাবাজী মামলা থেকে খালাস
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বান্দরবানে দ্রুত বিচার আইনে দায়ের করা মামলায় অভিযুক্ত জনসংহতি সমিতির ১৯ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবু হানিফের আদালত এ আদেশ দেন।
২৩ আগস্ট দ্রুত বিচার আইনে সিএনজি মাহেন্দ্র চালক সমিতির শ্রমিক মো. মহিউদ্দিন জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক জলিমং মারমা, জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও রোয়াংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান ক্যবামং মারমাসহ ১৯ নেতা-কর্মীর নামে মামলা দায়ের করেন।
মামলার আসামী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইলিয়াসুর রহমান জানান, সিএনজি মাহেন্দ্র মালিক সমিতির কাছ থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে মহিউদ্দিনের করা দ্রুত বিচার আইনে মামলাটি দীর্ঘ শুনানি শেষে অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চাঁদাবাজির সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় সব আসামীদের খালাস দিয়েছেন।
জুলাই মাসে বান্দরবান সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা মংপ্রু মারমার অপহরণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা ও আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কেএস মং মারমাসহ সংগঠনের ৩৮ নেতা-কর্মীকে আসামী করে অপহরণ ও চাঁদাবাজির ৩টি মামলা দায়ের করে। এসব মামলায় অধিকাংশ নেতা-কর্মী হাইকোট থেকে জামিন নিয়েছে।