Notice: Trying to get property 'post_excerpt' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 53

Notice: Trying to get property 'guid' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 55

সাজেক- বাংলাদেশের পর্যটন খাতে বৈপ্লবিক সংযোজন

সাজেক১

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বিশেষ প্রবন্ধ

শাহজাহান কবির সাজু সাজেক থেকে ফিরে:

খাগড়াছড়ি জেলা শহর থেকে সাজেকের দূরত্ব প্রায় ৬৯ কিলোমিটার। পথিমধ্যে নজরে আসবে দৃষ্টিনন্দন পাহাড়ী নদী কাচালং-মাচালং ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার দৃশ্য। সাজেক প্রবেশের দরজায় রয়েছে রুইলুই পাড়া। রুইলুইতে পাংখো ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বসতি। সড়কগুলো উন্নত কাঠামোর আদলে গড়া হলেও কোথাও কোথাও ভাঙ্গন ধরেছে।

রুইলুই পাড়ায় সেনাবাহিনীর সার্বিক সহযোগিতায় পর্যটকদের জন্য বেশকিছু বিনোদনের মাধ্যম রাখা হয়েছে। এরমধ্যে হ্যারিজন গার্ডেন, ছায়াবীথি, রংধনু ব্রীজ, পাথরের বাগান উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও পর্যটকদের বিশ্রামের জন্য একাধিক বিশ্রামাঘার ও ক্লাবঘরও রয়েছে রুইলুই পাড়ায়। সাজেকের সবশেষ সীমানা কংলাক। কংলাক রুইলুই থেকে আরও দেড়ঘন্টার পায়ে হাঁটার পথ। কংলাকে পাংখোয়াদের নিবাস। পাংখোয়ারা সবসময় সবার উপরে থাকতে বিশ্বাসী তাই তারা সর্বোচ্চ চূড়ায় বসবাস করে। কংলাকের পরেই ভারতের মিজোরাম।

“সাজেক” রাঙামাটি জেলায় হলেও সড়ক পথে চলাচলের একমাত্র মাধ্যম খাগড়াছড়ি বুক চিরে। এই সাজেকের কারণেই অনেকটা পাল্টে গেছে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যবস্থা। বিশেষ করে পরিবহন ও হোটেল ব্যবসা জমে উঠেছে বেশ। সাজেকের পর্যটকরা খাগড়াছড়ি জেলা সদরে অবস্থানের ফলে হোটেলগুলোতে ভীড় লেগেই আছে। এছাড়াও হস্তশিল্প ও তাঁতশিল্পে বোনা কাপড়-চোপড়ের দোকানেও নতুন নতুন অতিথিরা এসে করছে কেনাকাটা।

সাজেক পর্যটন স্পট শুধু স্থানীয় পর্যটনের উন্নতি ঘটায়নি বরং পুরো খাগড়াছড়ি জেলার পর্যটন সেক্টরকে বদলে দিয়েছে। সাজেক ভ্রমণের আগে বা পরে দুর দুরান্তের দর্শনার্থীরা দেখে যাচ্ছে খাগড়াছড়ি আলুটিলার রহস্যময় সুড়ঙ্গপথ, রিসাং ঝর্ণা, হাজাছড়া ঝর্ণা, আলুটিলা তারেং, পানছড়ির শান্তিপুর অরণ্য কুটির বৌদ্ধ বিহার, শান্তিপুর রাবার ড্যাম, মানিকছড়ির রাজবাড়ি, রামগড়ের সীমান্তবর্তী চা-বাগান, মাইসছড়ির দেবতাপুকুর, মহালছড়ির এপিবিএন লেক, জেলা সদরের পানখাইয়াপাড়ার নিউজিল্যান্ড র্পাক ও জেলাপরিষদের হর্টিকালচার পার্ক ইত্যাদি।

সাজেক ২

খাগড়াছড়ি জেলা ছাড়াও রাঙামাটি ও বান্দরবানে রয়েছে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র। কিন্তু এইসব পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে পেছনে ফেলে বর্তমানে দেশ সেরা পর্যটন স্পটের স্থান দখলে এগিয়ে চলছে সবুজের বুকে মেঘের রাজত্ব করা “সাজেক”।

চাঁন্দের গাড়ী চালক মো: আ: শুক্কুর জানান, সাজেকের ভাড়া এখন প্রতিনয়িত হচ্ছে। সাপ্তাহিক বন্ধের দিনে কমপক্ষে শতাধিক গাড়ি গাড়ী সাজেক যাচ্ছে এ ছাড়াও প্রতিদিন ২০-৫০ গাড়ীতে ৩০০- ৫০০ পর্যটক আসা-যাওয়া করছে। সিজনে এটা অনেক বৃদ্ধি পায়। এই সাজেক চাঁন্দের গাড়ী মালিক ও চালকদের ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দিয়েছেন বলেও মুচকি হেসে জানান। এই সাজেক জমজমাট রেখেছে খাগড়াছড়ির আবাসিক হোটেল, খাবার হোটেল ও টেক্সটাইল দোকানগুলোর বানিজ্যেকে।

খাগড়াছড়ি গেষ্ট হাউস, হোটেল গাইরিংসহ কয়েকটি আবাসিকে গিয়ে জানা যায়, সাজেক রিসোর্টের কারণে অগ্রিম বুকিং করা শুরু হয়েছে দুর-দুরান্ত থেকে। খাবার হোটেল মনটানা, হোটেল ফেনী, হোটেল চিটাগাং, হোটেল ভতঘর সহ কয়েকটিতে গিয়ে জানা যায়, আমুল পরিবর্তনের খবর। সাজেকের পর্যটকরা খাগড়াছড়ি জেলা সদরে অবস্থানের ফলেই হোটেলগুলোতে ভীড় লেগেই আছে বলে সূত্রে জানা যায়।

কুরবানীর ঈদের পর একসাথে বিপুল পরিমাণ পর্যটক আসায় খাগড়াছড়ি শহরের হোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউজে সঙ্কুলান না হওয়ায় অনেককে মুক্তস্থানে রাত কাটাতে হয়েছে। এছাড়াও হস্তশিল্প ও তাঁতশিল্পে বুনা কাপড়-চোপড়ের দোকানেও নতুন নতুন অতিথিরা এসে কেনা কাটা করছে বলে দোকানীরা জানায়।

স্থানীয়দের মতে, খাগড়াছড়ির অন্যান্য পর্যটন স্পটগুলো সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা গেলে সাজেক বেড়াতে আসা পর্যটকদের যদি আরো ১/২ দিন খাগড়াছড়িতে রাখা যায় তবে এই জেলার অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে।

ঈদ পরবর্তী সাজেকে যে পর্যটকের বান ডেকেছিল তার রেশ এখনো রয়েছে। গাড়ী চালকদের যেন বসে থাকার সময় নেই। চাঁন্দের গাড়ীর চালক খোরশেদ, অজয় ত্রিপুরা, তাজুল ইসলাম জানায় বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় শতাধিক গাড়ী খাগড়াছড়ি থেকে ছুটে চলে সাজেকে। এই সাজেক চাঁন্দের গাড়ী মালিক ও চালকদের ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দিয়েছে বলে তাদের মুচকি হাঁসি।

গহীন অরণ্যয় সবুজের বুক চিরে আঁকা বাঁকা সড়কে গাড়ীর হর্ণের শব্দে বাঘাইহাট থেকে সাজেক পর্যন্ত মুখরিত করছে প্রতিটি মুহুর্তে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছোট ছোট কোমলমতিরা দু’হাত তুলে অভিনন্দন জানাচ্ছে অচেনা অতিথিদের। অতিথিতারাও ফিরতি অভিনন্দন দিয়ে বলে দিচ্ছে- আমরা আবার আসিব।

সাজেক রিসোর্টে

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দর্শনার্থীর ভীড়ে তিল পরিমাণ ঠাঁই নেই। বেশীর ভাগই পরিবার-পরিজন নিয়ে উপভোগে এসেছে পাহড়ের ঐতিহ্যবাহী বাহন চাঁন্দের গাড়ী চড়ে। হ্যাপি টং রিসোর্ট, য়ারুং রিসোর্ট, সজেক লুসাই কটেজ, সাজেক রিসোর্ট, মনিং ষ্টার হোটেল, মারতি অর্ডার হোটেল ম্যানেজারদের সাথে আলাপকালে জানায়, সিট খালি নেই আগামী ১০/১৫ দিন ইতিমধ্যে অগ্রিম বুকিং হয়ে গেছে। হ্যালিপ্যাডের পাশে অবস্থিত ঝাড় ভোজ মিরিংজার “চিংলক, কংলাক, ও রুইলুই”তে বসার জায়গা নেই। সাজেকের বুকের মাঝ বরাবর রয়েছে প্রাক্তন মেম্বার “থাংগো লুসাই” এর লাল সবুজে ঘেরা বাঁশের তৈরী বাসভবন।

সাজেক প্রবেশের মাইল দু’য়েক আগে হাউসপাড়ার ঝর্ণাটিও বেশ মনোমুগ্ধকর। হাউস পাড়ার গড়ে উঠেছে চায়ের দোকান। দোকানে বসা জুমিতা চাকমা, কুলসেন ত্রিপুরা, শুভ চাকমা জানায়, দীর্ঘ বছর পর এই সাজেকে মানুষের আগমন। তাই তারাও বেশ উপভোগ করে। তাছাড়া সাজেকের ছেলে-মেয়েরা এখন বিদ্যালয়মুখী হওয়াতেও খুশী অভিভাবক মহল। কয়েকজন অভিভাবক জানায়, ছেলে-মেয়েরা বিদ্যালয়ে পড়বে তা তারা কখনো ভাবেননি। কিন্তু সরকারের যুগোপযোগী একটি পদক্ষেপে আমাদের শিশুরা ভবিষ্যতে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হবে তা ভাবতেই ভালো লাগে।

তবে সাজেকের নৈসর্গিক সুন্দরের মাঝেও কিছু কিছু চিত্র দর্শনার্থীর মন খারাপ করে দেয়। যার মাঝে রয়েছে সাজেক রিসোর্টের বিপরীতে কয়েকটি ঝুপড়ির ঘর। এই জরাজীর্ণ ঘরগুলোতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করছে কয়েকটি পরিবার। তাদের অর্থনৈতিক অবস্থাও বেশ নাজুক। ঝুপড়ির ঘরের আশপাশ এলাকায় অনেকেই রিসোর্ট বানিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে তারা ঝুপড়ির ঘরে থাকলেও তাদের মন অনেক বড় বলে ভাঙ্গা ভাঙ্গা বাংলায় জানান দিয়ে বলল “দেকনা বাবু আমি সোলার লাগাইয়ে, ঘরে অকন বাত্তি জ্বলে”।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে তৈরি সাজেক পর্যটন কেন্দ্র ও যাতায়াত সড়ক স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনমান পাল্টে দিয়েছে। গত জুনে প্রাপ্ত এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, সাজেকে মোট ৮ টি আবাসিক হোটেল আছে। এর মধ্যে ৬ টি বেসামরিক। বেসামরিক হোটেলগুলো হলো: হেপতং রিসোর্ট, আলো রিসোর্ট, মারতি রিসোর্ট, শাহারা রিসোর্ট, মাখুম রিসোর্ট, লুসাই লজিং। বর্তমানে আরো কয়েকটি রিসোর্ট চালু হয়েছে। এইসবগুলো রিসোর্ট বা আবাসিক হোটেলের মালিক স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বাসিন্দাগণ। এসব হোটেলের কর্মচারীরাও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর।

এসব হোটেলে প্রতিদিন গড়ে ১২০-১৫০ জন পর্যটক রাত্রিযাপন করে থাকে। পর্যটক প্রতি ৫০০ টাকা করে ধরলে প্রতিরাতে আবাসিক পর্যটকদের নিকট থেকে আয় হয় অর্ধ লক্ষাধিক টাকা। আবার এসকল রিসোর্ট বা আবাসিক হোটেলের নিজস্ব রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এসব রেস্টুরেন্টে আবাসিক ও অনাবাসিক পর্যটকদের খাবার সরবরাহ করে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।

সাজেকের পর্যটন খাতে ৫০ জন লোক সরাসরি জড়িত। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর রুইলুই প্রজেক্টে ২৪ জন কর্মরত। এদের গড় আয় প্রতিদিন ২০০ টাকা। এসকল লোক আগে বেকার ছিলো বা জুম চাষের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতো। এ ছাড়াও পরোক্ষভাবে সাজেকের পর্যটন খাতে শতাধিক লোক জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।

সাজেকে সেনাবাহিনী পরিচালিত দুইটি রিসোর্ট রয়েছে। একটি সাজেক রিসোর্ট, অন্যটি রুন্ময় রিসোর্ট। সাজেক রিসোর্টে ৪ টি রুম রয়েছে। যেগুলোর ভাড়া ১০ হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে। রুন্ময় রিসোর্টে ৫ টি রুম রয়েছে। যেগুলোর ভাড়া  সাড়ে ৪ হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের উত্তর-পূর্ব কূল ঘেঁষে রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালির পাশেই ভারতের মিজোরাম। বর্ষা মৌসুমে চিরসবুজ সাজেক সাদা মেঘে আচ্ছাদিত থাকে। এক কথায় সাজেককে মেঘের বাড়ি বললেও ভুল হবে না। অনেকে আবার সাজেককে বাংলার দার্জিলিং হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকে। সবমিলিয়ে সাজেক এক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমির নাম।

বর্তমান সরকারের আন্তরিকতা ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অক্লান্ত প্রচেষ্ঠার ফলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পর্যন্ত স্থান করেছে নিয়েছে বর্তমানের সাজেক। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে উন্নত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা, আধুনিক পর্যটনের আদলে সাজেককে সৃজন ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা ও সৌর বিদ্যুৎ এর ব্যবস্থা হয়েছে সাজেকে। এতে করে আমূল পরিবর্তন সাধিত হয়েছে সেখানে।

সাজেকের অপরূপ সৌন্দর্যের বাহারী দৃশ্য উপভোগে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক সেনাপ্রধানসহ একাধিক সামরিক বেসামরিক কর্মকর্তা পরিদর্শন করেছেন। সাজেকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সাজেককে জনসাধারণের সুবিধার্থে আরও বেশী দৃষ্টিনন্দন করতে কাজ করছে সেনাবাহিনী। পাশাপাশি উন্নত জীবনযাত্রার সাথে সংযুক্ত হচ্ছে সেখানে বসবাসরত পাংখোয়া, লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মানুষেরা। পর্যটন সংশ্লিষ্ট নানা কর্মসংস্থান ও আর্থিক কর্মে জড়িত থেকে তাদের জীবনমানের ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে।

কিন্তু এই ভূস্বর্গ নিয়ে দিন দিন বিতর্কের ঝড় বেড়েই চলছে। সম্প্রতি পর্যটক দম্পত্তির গাড়ী পোড়ানোর ঘটনায় পর্যটকরা ভূগছে নিরাপত্তাহীনতায়। বিশেষ করে রিজার্ভ ফরেষ্টের দু’পাশে অবৈধ বসতি ও স্থাপনা গড়ে ওঠায় নিরাপত্তা নিয়ে কানা-ঘুষা চলছে সব মহলে। এইসব অবৈধ বসতি ও স্থাপনা তুলে রাস্তার দু’ধার যদি পরিষ্কার রাখা যায় তাহলে নিরাপত্তা বাহিনীও বহু দুর থেকে আঁচ করতে পারবে সন্ত্রাসীদের অবস্থান। স্থানীয়দের দাবী সাজেকে বিদ্যুৎ, মোবাইল টাওয়ার ও সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলে এটা বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন স্পটে পরিণত হতে পারবে। পাশাপাশি জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সাজেক রিসোর্টের প্রচারণা প্রয়োজন বলে তাদের অভিমত।

যেভাবে যাবেন

ঢাকার আরামবাগ, ফকিরাপুল থেকে এসি/নন এসি বাসে খাগড়াছড়ি গিয়ে সেখান থেকে চাঁন্দের গাড়ি বা জিপে সাজেক যাওয়া যায়। সাজেকে সেনাবাহিনী পরিচালিত রিসোর্টগুলোতে থাকতে চাইলে আগে থেকে বুকিং করতে হয়। অনলাইন বুকিং করতে পারেন নিম্নের লিংক থেকে: http://rock-sajek.com/Accomodation-Sajek-Resort, http://rock-sajek.com/Accomodation-Runmoy

Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: খাগড়াছড়ি, পর্যটন, সাজেক
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন