মাটিরাঙ্গার দুর্গম পাহাড়ে গৃহিনীর গলা কাটা লাশ উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিবেদক, মাটিরাঙ্গা:
পার্বত্য খাগড়াছড়ির দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় মহিনী ত্রিপুরা (৩৫) নামে এক মধ্যবয়সী গৃহিনীর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করেছে নিরাপত্তাবাহিনী ও পুলিশ। নিহত মহিনী ত্রিপুরা মাটিরাঙ্গা উপজেলার দলদলি পাড়ার সুমন ত্রিপুরার স্ত্রী ও তিন সন্তানের জননী।
সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার বাইল্যাছড়ি মৌজার পাহাড়ের নিচে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিরাপত্তাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের ন্যায় সোমবার ভোর ৫টার দিকে বাড়ির পাশে পাহাড়ের নিচে প্রাকৃতিক কুয়া থেকে পানি আনতে ও গোসল করতে যায় মহিনী ত্রিপুরা। কিছুক্ষণ পরে তার বড় ছেলে সুজন ত্রিপুরা (১২) মায়ের কাপড় নিয়ে গেলে কুয়ার পাশে মায়ের গলাকাটা লাশ দেখতে পায়।
তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। পরে মাটিরাঙ্গা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিরনজয় ত্রিপুরা নিরাপত্তাবাহিনী ও পুলিশকে জানালে মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের জোনাল স্টাফ অফিসার ক্যাপ্টেন তানজিম হোসাইন ও মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সাহাদাত হোসেন টিটোর নেতৃত্বে নিরাপত্তাবাহিনী ও পুলিশ সকাল ৮টা দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে মহিনী ত্রিপুরা গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে।
কেন বা কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে এমন তথ্য কেউ নিশ্চিত করতে না পারলেও পুলিশ হত্যাকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে মাঠে নেমেছে বলে জানিয়েছেন মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সাহাদাত হোসেন টিটো।
লাশ ময়না তদন্ত শেষে নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
Kawkaly
পার্বত্য খাগড়াছড়ির দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় মহিনী ত্রিপুরা (৩৫) নামে এক মধ্যবয়সী গৃহিনীর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করেছে নিরাপত্তাবাহিনী ও পুলিশ। নিহত মহিনী ত্রিপুরা মাটিরাঙ্গা উপজেলার দলদলি পাড়ার সুমন ত্রিপুরার স্ত্রী ও তিন সন্তানের জননী।
সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলার বাইল্যাছড়ি মৌজার পাহাড়ের নিচে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিরাপত্তাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের ন্যায় সোমবার ভোর ৫টার দিকে বাড়ির পাশে পাহাড়ের নিচে প্রাকৃতিক কুয়া থেকে পানি আনতে ও গোসল করতে যায় মহিনী ত্রিপুরা। কিছুক্ষণ পরে তার বড় ছেলে সুজন ত্রিপুরা (১২) মায়ের কাপড় নিয়ে গেলে কুয়ার পাশে মায়ের গলাকাটা লাশ দেখতে পায়।
তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। পরে মাটিরাঙ্গা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিরনজয় ত্রিপুরা নিরাপত্তাবাহিনী ও পুলিশকে জানালে মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের জোনাল স্টাফ অফিসার ক্যাপ্টেন তানজিম হোসাইন ও মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সাহাদাত হোসেন টিটোর নেতৃত্বে নিরাপত্তাবাহিনী ও পুলিশ সকাল ৮টা দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে মহিনী ত্রিপুরা গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে।
কেন বা কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে এমন তথ্য কেউ নিশ্চিত করতে না পারলেও পুলিশ হত্যাকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে মাঠে নেমেছে বলে জানিয়েছেন মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সাহাদাত হোসেন টিটো।
লাশ ময়না তদন্ত শেষে নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
হত্যাকারির শাস্তি চাই।
May the victim enjoy a happy afterlife and be reborn in a happier realm! Liberty and Peace in Bangladeshi!!!