বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে র্যাবের অভিযানে অস্ত্রসহ ৫ রোহিঙ্গা আটক
ঘুমধুম প্রতিনিধি:
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় একাধিক সন্ত্রাসী বাহিনী। সন্ত্রাসী বাহিনীগুলোর কাছে রয়েছে দেশি-বিদেশি বন্দুকসহ বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র। এসব বাহিনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভেতরে অপহরণ, ছিনতাই ও ডাকাতিসহ নানা অপকর্ম শুরু করেছে। ফলে ক্যাম্পের ভেতর সাধারণ রোহিঙ্গাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
রোববার রাতে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালীতে অভিযান চালিয়ে এমনই একটি রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের আটক করে র্যাব। তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব-৭ কক্সবাজার ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর রুহুল আমিন জানিয়েছেন, বালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প সংলগ্ন বাগান এলাকায় ৬/৭ জনের রোহিঙ্গা ডাকাত দল ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে রোববার মধ্যরাতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্রসহ ৫ রোহিঙ্গা ডাকাতকে আটক করা হয়। আটকরা হলো আবু বকর সিদ্দিক (২০), পিতা-ওসমান গনী, সাং-সিতাপুর,থানা-মংডু, জেলা-আকিয়াব, মিয়ানমার; মো. আনোয়ার (২০) পিতা-মৃত আ. আলী, সাং-টমবাজার, থানা-মংডু, জেলা-আকিয়াব, মিয়ানমার; মো. ফারুক (২২), পিতা-হোসেন আহম্মেদ, সাং-ফকিরাবাজার, থানা-মংডু, জেলা-আকিয়াব, মিয়ানমার; ইমরান (২২), পিতা-মৃত হাসান শরিফ, সাং-চালিপ্রাং, তানা-মংডু, জেলা-আকিয়াব, মিয়ানমার এবং খায়ের মোহাম্মদ (২০), পিতা-হাবিব আহাম্মদ, সাং-রাবিল্লা, থানা-মংডু, জেলা-আকিয়াব, মিয়ানমার। তাদের কাছ থেকে দেশীয় ৫টি রামদা উদ্ধার করা হয়। এ সময় কয়েকজন ডাকাত পালিয়ে যায়।
মেজর রুহুল আমিন জানিয়েছেন, আটকরা সকলেই কুতুপালং এবং বালুখালী শরণার্থী ক্যাম্পের বাসিন্দা। বিভিন্ন সময়ে তারা ওই এলাকায় ডাকাতি করে এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের লোকজনকে জিম্মি করে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেয়।
আটক ৫ রোহিঙ্গা ডাকাত এবং উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
৩
হে আল্লাহ্ শক্তি দাও তুমি !
উদ্ধার কড়তে আরাকান তোমার পুণ্যভূমি ।
সসস্র সংগ্রামী আরাকানের মুক্তিকামি ওরা সন্ত্রাসী নয় এ কথা চিরসত্য ।
হে বিশ্ববাসী এসে দেখে জাও বাংলার মহত্ত্ব !
মায়ার বন্ধন চিরে ফিরেজেতে দিবেনাক তোমায় হলে একবার মেহমান ।
লং মার্চ টু আরাকান !
৪
ঐ মগেরা আরাকানে জ্বালিয়ে দিচ্ছে কত শান্তির নীর ।
ধ্বংস কড়ছে বাঙালীর গৌরব কত শত হাজারো বছরের পুরন মসজিদ মন্দির ।
আবার বার্মা থেকে আমরাই ওদেরকে বাঁচিয়ে ছিলাম ।
বিনিময়ে একি নিষ্ঠুরতা একি তার পরিনাম ?
সেথায় ধ্বংসস্তূপের পাথরে খোঁদাই করা বাংলা বর্ণমালা আজো বিদ্যমান ।
লং মার্চ টু আরাকান !