পেকুয়ায় ছাত্রলীগের সম্পাদকের ছোট ভাইকে মিথ্যা মামলায় জড়ানোর পাঁয়তারার অভিযোগ
পেকুয়া সংবাদদাতা :
পেকুয়ায় জেলা ছাত্রলীগের পাঠাগার সম্পাদক এম, কায়সার উদ্দিনের ছোট ভাইকে মিথ্যা ও হয়রানিমুলক মামলায় জড়ানোর পাঁয়তারা করছে। এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের পাঠাগার সম্পাদক ও পেকুয়া সদর ইউনিয়নের পূর্ব বিলহাচুড়া এলাকার বাসিন্দা এম, কায়সার উদ্দিন বাদী হয়ে পেকুয়া থানায় এজাহার দায়ের করেন।
জানা যায়, এলাকার আবদুল মতলব, তার স্ত্রী বেগম আবদুল মতলব গং প্রতিহিংসাপরায়ন হয়ে ছাত্রলীগ নেতার ছোট ভাইকে জড়িয়ে মিথ্যা ও হয়রানিমুলক মামলায় জড়ানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে। অভিযোগে জানা যায়, বিবাদীরা ছাত্রলীগ নেতার পরিবারকে হয়রানি করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা স্থানীয় বেশকয়েক জন যুবকদের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ ও সরাসরি যোগাযোগ করে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা আদায় করে এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধমকি দিয়ে হয়রানি করে আসছে।
এ দিকে হঠাৎ বিবাদীরা ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতে ঢুকে তার মায়ের কাছে ৪০ হাজার টাকা দাবী করে। টাকা না দিলে মিথ্যা মামলায় জড়ানোর হুমকি প্রদান করে। ছাত্রলীগ নেতা এম, কায়সার উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, পূর্ব বিলহাচুড়ার গৃহবধূ ছকিনা বেগম (২০) হত্যা মামলার জের ধরে একটি প্রভাবশালী প জেলা ছাত্রলীগ নেতাসহ তার ভাইকে বিভিন্নভাবে তি সাধন করার ষড়যন্ত্র করে আসছে। উক্ত হত্যা মামলা পরিচালনা সহ সুষ্টু বিচারের দাবীতে তিনি প্রতিবাদ করেই যাচ্ছেন। তাই উক্ত ঘটনার রেশ ধরে কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তার পরামর্শে তার ভাইয়ের বিরুদ্দে নারীঘটিত মিথ্যা অভিযোগ আনেন। তিনি আরো জানান, ব্যবসা বাণিজ্য ও লেখাপড়ার স্বার্থে সে ও তার ছোট ভাই চট্রগ্রামে দীর্ঘদিন যাবৎ অবস্থান করে।
এ দিকে সামান্য বাকবিতন্ডা থেকে মিথ্যা ও হয়রানিমুলক মামলার বিষয়টিকে উপজেলা ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ তীব্র সমালোচনা করেন। উক্ত ঘটনার সুষ্টু তদন্ত করে জেলা ছাত্রলীগের নেতা এম, কায়সার উদ্দিনের ছোট ভাইকে উক্ত হয়রানিমুলক অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানান।