পর্যটন শিল্পের বিকাশে রামুর বৌদ্ধ বিহারকে ঘিরে সরকারের নানা উদ্যোগ

Ramu Pic-01
খালেদ হোসেন টাপু, রামু:
কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পের বিকাশে রামুর বৌদ্ধ পুরাকীর্তিগুলোকে ঘিরে সরকারীভাবে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি এখানকার প্রাচীন বৌদ্ধ পুরাকীর্তিগুলোকে ওয়াল্ড হেরিটেজ-এ অন্তর্ভুক্ত করার বিষয় নিয়েও ভাবছে সরকার।

আগামী ২০১৬ সাল পর্যটন বর্ষ উপলক্ষে বুধবার সকালে রামুর বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শনকালে সরকারের এসব পরিকল্পনার কথা জানান বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব খোরশেদ আলম চৌধুরী।

সকালে তিনি রামুতে পৌঁছে প্রথমে ঐতিহাসিক রাংকুট বৌদ্ধবিহার, পরে রামকোট তীর্থধাম, রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার ও উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী আখতার-উজ-জামান খান কবির, জেলা প্রশাসক মো: আলী হোসেন, ইউএনও মো.মাসুদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

Ramu Pic-4পরিদর্শনকালে তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাংকুট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ জ্যোতিসেন ভিক্ষু, রামু সীমা বিহার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক তরুন বড়ুয়া, ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদযাপন পরিষদের আহবায়ক বিপুল বড়ুয়া আব্বু, রামু প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সুনীল বড়ুয়া, রামকোট তীর্থধাম পরিচালনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট দীলিপ কুমার শর্মা, সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ সিকদার, সহ সভাপতি ডা. আশুতোষ চক্রবর্তী মন্টু, যুগ্ম সম্পাদক স্বদীপ শর্মা, অর্থ সম্পাদক বিজয় কুমার ধর, চৌমুহনী কালি মন্দিরের পুরোহিত সুবীর ব্রাক্ষন চৌধুরী বাদল, উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক শিপন বড়ুয়া প্রমুখ।

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন