Notice: Trying to get property 'post_excerpt' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 53

Notice: Trying to get property 'guid' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 55

কাপ্তাই-চট্রগ্রাম প্রধান সড়কে নতুন করে ভাঙ্গন, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

কাপ্তাই প্রতিনিধি:

কাপ্তাই-চট্রগ্রাম প্রধান সড়কে আবারও বড় ধরনের ভাঙ্গনের ফলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। সড়ক ও জনপথ বিভাগের পক্ষ হতে বিকল্প বেইলী ব্রিজ নির্মাণ চলছে।

এদিকে জনদূর্ভোগ বেড়ে চলছে। কাপ্তাই হতে চট্রগ্রাম বিভিন্ন সড়কের দু’পাশে বিশাল ভাঙ্গন দেখা দেওয়ায় সওজ বিভাগের পক্ষ হতে মেরামত কাজ করা হচ্ছে। এ অবস্থায় সোমবার রাতে কাপ্তাই-চট্রগ্রাম প্রধান সড়কের শীতার ঘাট নাম এলাকায় বিশাল এক ভাঙ্গন দেখা দেয়। ভাঙ্গনের ফলে সকল যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে দূর পাল্লার কোন পরিবহণ এবং লোকজন যাতায়াত করতে পারছেনা। পা’য়ে হেঁটে রাস্তা পার হলেও কোন ধরনের মালামাল নিয়ে চলাচল করা হচ্ছেনা। কাপ্তাইয়ের বিভিন্ন স্থানে প্রধান সড়ক ভাঙ্গনের ফলে দীর্ঘ এক মাসেরও বেশি সময় ধরে পাঁচ টনের অধীক যানচলাচল বন্ধ ছিল। পুনরায় ভাঙনের ফলে সকল ধরনের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এদিকে এক মাসেরও অধিক সময়কাল ভাঙ্গনের ফলে সকল ধরনের ভাড়ি যানচলাচল বন্ধ থাকায় সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পাশাপাশি সকল ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। এতে করে ব্যবসার সাথে জড়িত কয়েক হাজার লোক বেকার হয়ে পড়েছে।

কাপ্তাইয়ে গাছ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. ইব্রাহিম খলীল বলেন, দীর্ঘ একমাসেরও অধিক সময় ধরে প্রধান সড়ক ভাঙ্গা এবং মেরামত করার দরুন বন্ধ থাকায় সকল পরিবহন তথা এ কাজের সাথে জড়িত লোকজনের বেকারত্ব বেড়েছে এবং সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হতে বঞ্চিত হয়ে পড়েছে।

আমরা চাই প্রধান সড়ক দ্রুত মেরামত করা হউক। এদিকে মঙ্গলবার সওজ বিভাগে কর্মরত কামাল উদ্দিন বলেন, সড়কের ভাঙ্গা কাজ মেরামত হচেছ। এ ভাঙ্গনটি আবার বড় ধরনের হওয়ার দরুন আমরা বেইলী ব্রিজ করে দিচ্ছি। কাজ শেষ হতে প্রায় ৪/৫ দিন সময় লাগবে। তবে বেইলী ব্রিজ করার পর ছোট যানচলাচল করতে পাড়বে কোন বড় ধরনের যানচলাচল করা যাবেনা।

এদিকে এলাকার লোকজন অভিযোগ করেন মালামাল পরিবহণ না করতে পাড়ায় অনেক অসাধু ব্যবসায়ী নিত্যপণ্যে দাম বাড়িয়ে নিচ্ছে।

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন